পিটুপি বিল্ড এক্সপো ২০২২

পিটুপি বিল্ড এক্সপো ২০২২: অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা

বিশ্ব জুড়ে ব্যবসার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে এক্সিবিশন, বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। রপ্তানিতে উন্নতি করার দুর্দান্ত একটি উপায় হচ্ছে এই এক্সিবিশন বা এক্সপো; যা একই সাথে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতেও অবদান রাখে। প্রতি বছর বিভিন্ন ধরণের এক্সপো আয়োজন করতে বিপুল পরিমানে অর্থ খরচ করে বাংলাদেশ সরকার, যা দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে গতিশীল করে। ২০২২ সালের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা আয়োজনে সরকার ব্যয় করেছে প্রায় ২.৩১ বিলিয়ন টাকা।

বাংলাদেশে আয়োজিত এক্সিবিশনগুলো বিবেচনা করলে দেখা যায়, এগুলো সবসময়ই ব্যবসা বৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে থাকে। এটি উৎপাদক ও সরবরাহকারীদের জন্য জাতীয় বা বৈশ্বিক পর্যায়ে প্রতিযোগিতা করার সুযোগ তৈরি করে; অপরদিকে, এটি রপ্তানির পরিমাণ বৃদ্ধি করার মাধ্যমে দেশের টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখে; পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারে দেশের পণ্য প্রবেশের পথ সহজ করে ও দেশের ব্যবসায়িক অবস্থান পোক্ত করতে সহায়তা করে।

বিশেষজ্ঞরা মত প্রকাশ করেন, “এক্সিবিশনগুলোকে দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। অর্থনীতিতে এর সরাসরি প্রভাব পড়ে এবং প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে বহু চাকরিক্ষেত্র তৈরি হয়।” এক্সপোর প্রভাব ও বিশেষ করে মূল্যস্ফীতির কঠিন এই সময়ে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অবদানের কথা বিবেচনা করে, পিটুপি নিয়ে আসছে এর ফ্ল্যাগশিপ বিল্ড এক্সপো ২০২২।

বাংলাদেশের বাজারে ডিজাইন, নির্মাণ এবং রিয়েল এস্টেট খাতের ওয়ান-স্টপ সল্যুশন প্রদানকারী নেতৃস্থানীয় ব্র্যান্ড পিটুপি, যারা বাংলাদেশের বন্দর শহর ও প্রধানতম ব্যবসা কেন্দ্র চট্টগ্রামকে ঘিরে নিজেদের ব্যবসা পরিচালনা করছে। সেই বন্দর নগরীতেই আগামী ১৭ থেকে ২১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে পিটুপি বিল্ড এক্সপো ২০২২।

এ বিষয়ে পিটুপি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোস্তফা আশরাফুল ইসলাম আলভী বলেন, “পিটুপি’র মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে- বাংলাদেশে জরুরি ও মানসম্মত বিল্ডিং ম্যাটেরিয়াল, নির্মাণ ও রিয়েল এস্টেট সম্পর্কিত সব সমাধান এক জায়গায় নিয়ে আসা।” ২০১৯ সালে বিল্ড এক্সপোর সূচনা হওয়ার পর থেকে এর প্রধান লক্ষ্য হয়ে ওঠে বাংলাদেশের মানুষকে নির্মাণ-সম্পর্কিত সেরা ওয়ান-স্টপ সল্যুশন প্রদান করা। এই মেগা ইভেন্টটি ইতোমধ্যে ২০১৯ সালে বাংলাদেশের সমস্ত বাড়িতে এর পদচিহ্ন স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে। ২০২২ সালে পিটুপি আরও বড় পরিসরে পদচিহ্ন স্থাপন করার লক্ষ্য নিয়ে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে।

বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিকে কেন্দ্র করে এই এক্সপোর প্রধান উদ্দেশ্য আবর্তিত হচ্ছে। পিটুপি প্রতি বছর এ ধরনের এক্সিবিশন করার ইচ্ছা রাখে, তারপরও মহামারীর কারণে গত দু’বছর ধরে এটি করা সম্ভব হয়নি। মূল্যস্ফীতির এই কঠিন সময়ে আবারও মেগা এক্সিবিশন আয়োজনের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছে পিটুপি। রিয়েল এস্টেট ও নির্মাণ খাতে আরও বিজ্ঞতার সাথে অর্থ বিনিয়োগ করা এবং সেখান থেকে ভাল ফলাফল বের করে নিয়ে আসতে মানুষকে সহায়তা করছে পিটুপি।

“পিটুপি বিল্ড এক্সপো ২০২২” দেশে এমনকি দেশের বাইরেও নিজের কাজের ছাপ তৈরি করতে প্রস্তুত! অনেক অপেক্ষার পর প্রত্যাশিত কিছু পাওয়ার মতোই এটি!

পিটুপি-বারকোড রেস্টুরেন্ট গ্রুপের মধ্যে সমঝোতা

করপোরেট প্রতিষ্ঠান পিটুপি’র সঙ্গে বারকোড রেস্টুরেন্ট গ্রুপের একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
এই চুক্তির ফলে পিটুপি’র প্রতিটি কনসার্নের হাই ভ্যালুড কাস্টমার, প্রিভিলেজড কার্ড হোল্ডার, সদস্য, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা বারকোড রেস্টুরেন্ট গ্রুপের বিভিন্ন শাখায় বিশেষ সুবিধা পাবেন। অন্যদিকে বারকোড রেস্টুরেন্ট গ্রুপের কর্মকর্তা, কর্মচারী, কাস্টমার ও কার্ড হোল্ডাররা পিটুপি’র প্রিমিয়াম ক্লদিং ব্র্যান্ড স্ট্রাইপ, পিটুপি ফার্নিচার এবং পিটুপি এক্সপেরিয়েন্স সেন্টারে যেকোনো কেনাকাটায় বিশেষ সুবিধা পাবেন। পিটুপি’র পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোস্তফা আশরাফুল ইসলাম আলভী, চেয়ারম্যান সাদমান সাইকা শেফা এবং বারকোড রেস্টুরেন্ট গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা মঞ্জুরুল হক এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় পিটুপি’র বিজনেস কনসালন্ট্যান্ট (সেলস্, মার্কেটিং এনড কমিনিউকেশন) মোহাম্মদ হাসান, ম্যানেজার (মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) আমিনুল হাসান ও বারকোড রেস্টুরেন্ট গ্রুপের জেনারেল ম্যানেজার এইচ এম ওমর ফারুক ও কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, নির্মাণ শিল্পের সবকিছু একই ছাদের নিচে এনে ২০১৩ সালে যাত্রা শুরু করে পিটুপি। পিটুপি’র রয়েছে নিজস্ব ডিজাইন ও নিজস্ব কনস্ট্রাকশন টিম। আছে নিজস্ব রড, সিমেন্ট, ব্রিকস, রেডি মিক্সের মতো কনস্ট্রাকশন ম্যাটেরিয়াল। টাইলস, স্যানিটারি, লাইট, ফার্নিচার, হার্ডওয়্যারসের মতো- যাবতীয় ফিনিশ ম্যাটেরিয়ালসও আছে একই ছাদের নিচে। এবং ৭০+ ইঞ্জিনিয়ার-আর্টিটেক্ট নিয়ে পিটুপি এখন একটি পরিপূর্ণ রিয়াল এস্টেট প্রতিষ্ঠান। যাদের অভিজ্ঞতা ও নিষ্ঠায় পিটুপি পারছে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই প্রজেক্টের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করতে। এছাড়াও পিটুপি’র রয়েছে— পিটুপি ফার্নিচার, পিটুপি ইভেন্টস, পিটুপি ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশনস লিমিটেড, উইকন প্রপার্টিজ লিমিটেড, প্রিমিয়াম ক্লোদিং ব্র্যান্ড স্ট্রাইপ ও পিটুপি ৩৬০। অন্যদিকে, চট্টগ্রামের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান এন মোহাম্মদ গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা এন মোহাম্মদের বড় ছেলে মঞ্জুরুল হকের হাত ধরে ২০১৩ সালে চট্টগ্রামে যাত্রা শুরু করে বারকোড রেস্টুরেন্ট গ্রুপ। বর্তমানে চট্টগ্রাম, ঢাকা ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে তাদের ২০টির অধিক রেস্টুরেন্ট রয়েছে। এসব রেস্টুরেন্টে স্থানীয় ও কনন্টিনেন্টাল খাবার পরিবেশন করা হয়। বারকোড রেস্টুরেন্ট গ্রুপে বর্তমানে প্রায় পাঁচ শতাধিক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। সব ধরনের গ্রাহকদের কাছে বিভিন্ন স্বাদের খাবার পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হওয়া বারকোড গ্রুপ নানা চ্যালেঞ্জ ও প্রতিবন্ধকতার পথ মাড়িয়ে এখন কোয়ালিটি বজায় রেখে মানুষের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। তাদের জনপ্রিয় খাবারগুলোর মধ্যে রয়েছে- চিকেন স্টিক মিল, ইংলিশ রোস্ট চিকেন, ফুচকা, দোসা ও মেজবান। অফলাইন ও অনলাইনে তাদের খাবারগুলো বিক্রি করা হয়।

পিটুপি’র সঙ্গে হাবিব তাজকিরাস, হ্যামার স্ট্রেন্থ ও উইন্ড অব চেইঞ্জের এমওইউ

করপোরেট প্রতিষ্ঠান পিটুপি’র সঙ্গে বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) জনপ্রিয় সেলুন ব্র্যান্ড হাবিব তাজকিরাস, হ্যামার স্ট্রেন্থ জিম ও ফিটনেস সেন্টার এবং উইন্ড অব চেইঞ্জ রেস্টুরেন্ট এন্ড রুফটপ মিউজিক লাউঞ্জের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।

এই চুক্তির ফলে পিটুপি’র প্রতিটি কনসার্নের প্রিভিলেজড কাস্টমার, কার্ড হোল্ডার, সদস্য, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা হাবিব তাজকিরা‘স, হ্যামার স্ট্রেন্থ জিম ও ফিটনেস সেন্টার এবং উইন্ড অব চেইঞ্জে বিশেষ সুবিধা পাবেন। অন্যদিকে নারী ও পুরুষদের জনপ্রিয় সেলুন ব্র্যান্ড হাবিব তাজকিরাস, হ্যামার স্ট্রেন্থ এবং উইন্ড অব চেইঞ্জের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিশেষ সুবিধা পাবেন পিটুপি’র প্রিমিয়াম ক্লদিং ব্র্যান্ড স্ট্রাইপ, পিটুপি ফার্নিচার এবং পিটুপি এক্সপেরিয়েন্স সেন্টারে ।

পিটুপি’র পক্ষে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ ফাহিম এবং হাবিব তাজকিরাস, হ্যামার স্ট্রেন্থ ও উইন্ড অব চেইঞ্জের চেয়ারম্যান সৈয়দ জালাল আহমেদ রুম্মান এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

এসময় পিটুপির হেড অব বিজনেস রুবায়েত বিন আবেদিন, সেলস্, মার্কেটিং এবং কমিনিউকেশন এর কনসালন্ট্যান্ট মোহাম্মদ হাসান, ম্যানেজার (মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) আমিনুল হাসান, হাবিব তাজকিরাসের পরিচালক সাইহান হাসনাত ও আবদুল মতিন মুহি এবং ম্যানেজার তানিম উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, নির্মাণ শিল্পের সবকিছু একই ছাদের নিচে এনে ২০১৩ সালে যাত্রা শুরু করে পিটুপি। পিটুপি’র রয়েছে নিজস্ব ডিজাইন ও নিজস্ব কনস্ট্রাকশন টিম। আছে নিজস্ব রড, সিমেন্ট, ব্রিকস, রেডি মিক্সের মতো কনস্ট্রাকশন ম্যাটেরিয়াল। টাইলস, স্যানিটারি, লাইট, ফার্নিচার, হার্ডওয়্যারসের মতো- যাবতীয় ফিনিশ ম্যাটেরিয়ালসও আছে একই ছাদের নিচে। এবং ৭০+ ইঞ্জিনিয়ার-আর্টিটেক্ট নিয়ে পিটুপি এখন একটি পরিপূর্ণ রিয়াল এস্টেট প্রতিষ্ঠান। যাদের অভিজ্ঞতা ও নিষ্ঠায় পিটুপি পারছে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই প্রজেক্টের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করতে।

এছাড়াও পিটুপি’র রয়েছে— পিটুপি ফার্নিচার, পিটুপি ইভেন্টস, পিটুপি ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশনস লিমিটেড, উইকন প্রপার্টিজ লিমিটেড, প্রিমিয়াম ক্লোদিং ব্র্যান্ড স্ট্রাইপ ও পিটুপি ৩৬০।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে নারী ও পুরুষদের জনপ্রিয় আন্তর্জাতিক মানের সেলুন ব্র্যান্ড হাবিব তাজকিরা’স হেয়ার কাট, হেয়ার স্টাইল, হেয়ার কালার, হেয়ার ট্রিটমেন্ট, ফেসিয়াল, মেনিকিউর, পেডিকিউরসহ সৌন্দর্য চর্চার সব ধরনের সেবা দেয়। হাবিব তাজকিরাসের সবগুলো শাখায় সপ্তাহের প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০ পর্যন্ত সব বয়সী পুরুষ ও শিশুদের সার্ভিস দেওয়া হয়।

চট্টগ্রামের বৃহত্তম আধুনিক ব্র্যান্ড জিম ও ফিটনেস সেন্টার হ্যামার স্ট্রেন্থ নারী ও পুরুষদের শরীর চর্চায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। শরীরগঠনের মাধ্যমে স্মার্টনেস ফিরিয়ে এনে একজন সুস্থ ও সুন্দর মানুষ হিসেবে তৈরি করতে কাজ করছে।

নগরীর দুই নম্বর গেইট এলাকায় অবস্থিত সর্বাধুনিক, ব্যতিক্রমধর্মী ও সবচেয়ে বড় রুফটপ মিউজিক লাউঞ্জ রেস্টুরেন্ট হলো উইন্ড অব চেইঞ্জ। এখানে কেবল খাবার পরিবেশনই নয়, চট্টগ্রামের ঐতিহ্যকে নান্দনিকভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে। সাজানো হয়েছে স্থাপত্য শৈলীতে।

পিটুপি’র সাথে রিগালো ও লা বেকহাউজ এমওইউ স্বাক্ষরিত

করপোরেট প্রতিষ্ঠান পিটুপি’র সঙ্গে রবিবার (২ অক্টোবর) চট্টগ্রামের জনপ্রিয় ‘রেস্টুরেন্ট রিগালো’ ও প্রিমিয়াম বেক প্রোডাক্টস এন্ড সুইটস ‘লা বেকহাউস’-এর একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়।

এই চুক্তির ফলে পিটুপি’র প্রতিটি কনসার্নের হাই ভ্যালুড কাস্টমার, প্রিভিলেজড কার্ড হোল্ডার, সদস্য, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা রিগালো ও ‘লা বেকহাউজে বিশেষ সুবিধা পাবেন। অন্যদিকে রিগালো ও ‘লা বেকহাউজের কাস্টমার ও কার্ড হোল্ডাররা পিটুপি’র প্রিমিয়াম ক্লদিং ব্র্যান্ড স্ট্রাইপ, পিটুপি ফার্নিচার এবং পিটুপি এক্সপেরিয়েন্স সেন্টারে যেকোনো কেনাকাটায় বিশেষ সুবিধা পাবে ।

পিটুপি’র পক্ষে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ ফাহিম এবং রিগালো ও ‘লা বেকহাউসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবরার হোসেন এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। 

এসময় পিটুপির হেড অব বিজনেস রুবায়েত বিন আবেদীন, কনসালন্ট্যান্ট (সেলস্, মার্কেটিং, কমিনিউকেশন) মোহাম্মদ হাসান, ম্যানেজার (মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) আমিনুল হাসান, রিগালোর জেনারেল ম্যানেজার ফেরদৌস উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, নির্মাণ শিল্পের সবকিছু একই ছাদের নিচে এনে ২০১৩ সালে যাত্রা শুরু করে পিটুপি। পিটুপি’র রয়েছে নিজস্ব ডিজাইন ও নিজস্ব কনস্ট্রাকশন টিম। আছে নিজস্ব রড, সিমেন্ট, ব্রিকস, রেডি মিক্সের মতো কনস্ট্রাকশন ম্যাটেরিয়াল। টাইলস, স্যানিটারি, লাইট, ফার্নিচার, হার্ডওয়্যারসের মতো- যাবতীয় ফিনিশ ম্যাটেরিয়ালসও আছে একই ছাদের নিচে। এবং ৭০+ ইঞ্জিনিয়ার-আর্টিটেক্ট নিয়ে পিটুপি এখন একটি পরিপূর্ণ রিয়াল এস্টেট প্রতিষ্ঠান। যাদের অভিজ্ঞতা ও নিষ্ঠায় পিটুপি পারছে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই প্রজেক্টের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করতে।

এছাড়াও পিটুপি’র রয়েছে— পিটুপি ফার্নিচার, পিটুপি ইভেন্টস, পিটুপি ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশনস লিমিটেড, উইকন প্রপার্টিজ লিমিটেড, প্রিমিয়াম ক্লোদিং ব্র্যান্ড স্ট্রাইপ ও পিটুপি ৩৬০।

অন্যদিকে ২০১৬ সালে ভিন্ন স্বাদের মুখরোচক খাবার পরিবেশনে চট্টগ্রামবাসীসহ দেশ-বিদেশ থেকে চট্টগ্রামে বেড়াতে আসা মানুষের কথা চিন্তা করে প্রতিষ্ঠিত হয় রিগালো রেস্টুরেন্ট। শুরু থেকেই গ্রাহক সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে মনোরম অভিজাত পরিবেশে দেশি-বিদেশি খাবার পরিবেশন করে আসছে রেস্টুরেন্টটি। এরইমধ্যে আতিথেয়তায় গ্রাহকদের মাঝে জায়গা করে নিয়েছে রিগালো রেস্টুরেন্ট।

এদিকে গুণগত মান অক্ষুন্ন রেখে মজাদার খাবার নিয়ে যাত্রা শুরু করে প্রিমিয়াম বেক প্রোডাক্টস এন্ড সুইটস ‘লা বেকহাউস। ইতোমধ্যে তারা নিজস্ব ব্র্যান্ডের বেকারি পণ্য উৎপাদন ও বিপণনে আস্থা অর্জন করেছে। ‘লা বেকহাউস-এর লক্ষ্য ক্রেতাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী সর্বোচ্চ মানের বিশুদ্ধ এবং প্রিমিয়াম কোয়ালিটি বেকারির পণ্য, কেক ও সুইটস-এর চাহিদা পূরণ করা। নিজস্ব আন্তর্জাতিক মানের সর্বাধুনিক কারখানায় সর্বোচ্চ বিশুদ্ধতা সুনিশ্চিত করেই ‘লা বেক হাউস বেকারির পণ্য উৎপাদন করে।

পিটুপি-রয়েল টিউলিপ সমঝোতা স্বারক স্বাক্ষরিক

করপোরেট প্রতিষ্ঠান পিটুপি’র সঙ্গে শনিবার (০৮ অক্টোবর) পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারের ইনানী বিচস্থ অভিজাত পাঁচতারকা হোটেল রয়েল টিউলিপ সী পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা-এর সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়।

এই চুক্তির ফলে পিটুপি’র প্রতিটি কনসার্নের হাই ভ্যালুড কাস্টমার, প্রিভিলেজড কার্ড হোল্ডার, সদস্য, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা কক্সবাজারে বেড়াতে গিয়ে রয়েল টিউলিপ হোটেলে অবস্থান করলে কিংবা কোনো সার্ভিস নিতে চাইলে বিশেষ সুবিধা পাবেন। অন্যদিকে রয়েল টিউলিপের কর্মকর্তা, কর্মচারী, কাস্টমার ও কার্ড হোল্ডাররা পিটুপি’র প্রিমিয়াম ক্লদিং ব্র্যান্ড স্ট্রাইপ, পিটুপি ফার্নিচার এবং পিটুপি এক্সপেরিয়েন্স সেন্টারে যেকোনো কেনাকাটায় বিশেষ সুবিধা পাবেন।

পিটুপি’র পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) জনাব মোস্তফা আশরাফুল ইসলাম আলভী, চেয়ারম্যান জনাব সাদমান সাইকা শেফা এবং হোটেল রয়েল টিউলিপ সী পার্ল বিচ রিসোর্টের জেনারেল ম্যানেজার আজেম শাহ এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

এ সময় পিটুপি’র হেড অব বিজনেস জনাব রুবায়েত বিন আবেদীন, কনসালন্ট্যান্ট (সেলস্, মার্কেটিং, কমিনিউকেশন) জনাব মোহাম্মদ হাসান ও হোটেল রয়েল টিউলিপ সী পার্ল বিচ রির্সোটের এ জি এম জনাব নাবিদ আহসান চৌধুরী, ম্যানেজার জনাব শাহীন মোহাম্মদ নওশাদ উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, নির্মাণ শিল্পের সবকিছু একই ছাদের নিচে এনে ২০১৩ সালে যাত্রা শুরু করে পিটুপি। পিটুপি’র রয়েছে নিজস্ব ডিজাইন ও নিজস্ব কনস্ট্রাকশন টিম। আছে নিজস্ব রড, সিমেন্ট, ব্রিকস, রেডি মিক্সের মতো কনস্ট্রাকশন ম্যাটেরিয়াল। টাইলস, স্যানিটারি, লাইট, ফার্নিচার, হার্ডওয়্যারসের মতো- যাবতীয় ফিনিশ ম্যাটেরিয়ালসও আছে একই ছাদের নিচে। এবং ৭০+ ইঞ্জিনিয়ার-আর্টিটেক্ট নিয়ে পিটুপি এখন একটি পরিপূর্ণ রিয়াল এস্টেট প্রতিষ্ঠান। যাদের অভিজ্ঞতা ও নিষ্ঠায় পিটুপি পারছে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই প্রজেক্টের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করতে।

এছাড়াও পিটুপি’র রয়েছে— পিটুপি ফার্নিচার, পিটুপি ইভেন্টস, পিটুপি ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশনস লিমিটেড, উইকন প্রপার্টিজ লিমিটেড, প্রিমিয়াম ক্লোদিং ব্র্যান্ড স্ট্রাইপ ও পিটুপি ৩৬০।

অন্যদিকে কক্সবাজারের ইনানী সমুদ্রসৈকতে পাঁচতারা চেইন হোটেল ‘রয়েল টিউলিপ সি পার্ল বিচ রিসোর্ট’ -এর নির্মাণের কাজ শুরু হয় ২০১০ সালের ১০ অক্টোবর। এরপর ২০১৫ সালের এপ্রিলে কার্যক্রম শুরু করে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ আন্তর্জাতিক মানের এই হোটেলটি।

প্রায় ৫০ বিঘা জমির ওপর নির্মিত ‘রয়েল টিউলিপ সি পার্ল বিচ রিসোর্টে’ ৪৯৩টি বিভিন্ন সাইজের রুম, সার্ভিস অ্যাপার্টমেন্ট, রেস্টুরেন্ট, আন্তর্জাতিক মানের বার, কফি শপ, জিমনেসিয়াম, সুইমিং পুল, ট্র্যাডিশনাল থাই স্পাসহ বিভিন্ন ধরনের আধুনিক আয়োজন রয়েছে।

পিটুপি ও ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির মাঝে সমঝোতা স্বারক স্বাক্ষরিত

করপোরেট প্রতিষ্ঠান পিটুপি’র সঙ্গে রোববার (১১ সেপ্টেম্বর) ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি’র (ইডিইউ) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত


নগরীর খুলশিতে অবস্থিত ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি’র বোর্ড রুমে স্বাক্ষরিত এই চুক্তির ফলে ইডিইউ’র ছাত্র-ছাত্রীরা পিটুপি’র সিআরএম, সেলস, ব্র্যান্ড, মার্কেটিং এবং ইঞ্জিনিয়ারিংসহ বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টে ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ পাবেন। তাদের মধ্যে যারা ভালো করবেন তারা পিটুপিতে জব করারও সুযোগ পাবেন। পিটুপি হবে তাদের জন্য ধারাবাহিকভাবে জ্ঞান অর্জনের প্রতিষ্ঠান। এছাড়া পিটুপি’র এমপ্লয়িরা ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি থেকে উচ্চতর ডিগ্রি গ্রহণ করতে পারবেন। ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি পিটুপি’র এমপ্লয়িদের জন্য উচ্চতর ডিগ্রি বা স্টাডি করার সুযোগ তৈরি করে দিবে।


পিটুপি’র পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) জনাব মোস্তফা আশরাফুল ইসলাম আলভী ও ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার জনাব সজল কান্তি বড়ুয়া, উপাচার্য জনাব মোহাম্মদ সেকান্দার খান ও ট্রাস্টি বোর্ডের সহ-সভাপতি জনাব সাঈদ আল নোমান এর সমমতিতে স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন পিটুপি’র চেয়ারম্যান জনাব সাদমান সাইকা সেফা, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জনাব মোহাম্মদ ফাহিম, সেলস্, মার্কেটিং এবং কমিনিউকেশন এর কনসালন্ট্যান্ট জনাব মোহাম্মদ হাসান, ম্যানেজার (মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) জনাব আমিনুল হাসান, ব্র্যান্ড টিমের জ্যেষ্ঠ নির্বাহী জনাব আনুশা ইসলাম, ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির বিজনেস স্কুলের অ্যাসোসিয়েট ডীন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ রকিবুল কবির, স্কুল অব সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির অ্যাসোসিয়েট ডীন প্রফেসর ড. মোহামমদ নাজিম উদ্দীন, নেটওয়ার্কিং এন্ড প্লেসমেন্ট সেলের জ্যেষ্ঠ নির্বাহী তানজিদা আফরিনসহ অন্যান্যরা।


সমঝোতা স্বারক স্বাক্ষরিত হওয়ার পর পিটুপি, ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির কর্মকর্তাগণদের ধন্যবাদ জানান।

উল্লেখ্য, নির্মাণ শিল্পের সবকিছু একই ছাদের নিচে এনে ২০১৩ সালে যাত্রা শুরু করে পিটুপি। পিটুপি’র রয়েছে নিজস্ব ডিজাইন ও নিজস্ব কনস্ট্রাকশন টিম। আছে নিজস্ব রড, সিমেন্ট, ব্রিকস, রেডি মিক্সের মতো কনস্ট্রাকশন ম্যাটেরিয়াল। টাইলস, স্যানিটারি, লাইট, ফার্নিচার, হার্ডওয়্যারসের মতো- যাবতীয় ফিনিশ ম্যাটেরিয়ালসও আছে একই ছাদের নিচে। এবং ৭০+ ইঞ্জিনিয়ার-আর্টিটেক্ট নিয়ে পিটুপি এখন একটি পরিপূর্ণ রিয়াল এস্টেট প্রতিষ্ঠান। যাদের অভিজ্ঞতা ও নিষ্ঠায় পিটুপি পারছে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই প্রজেক্টের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করতে।এছাড়াও পিটুপি’র রয়েছে— পিটুপি ফার্নিচার, পিটুপি ইভেন্টস, পিটুপি ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশনস লিমিটেড, উইকন প্রপার্টিজ লিমিটেড, প্রিমিয়াম ক্লোদিং ব্র্যান্ড স্ট্রাইপ ও পিটুপি ৩৬০।


অন্যদিকে, বাণিজ্যিক নগরীর খুলশীর ইস্ট নাসিরাবাদে দুই একর জায়গার ওপর ২০০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি। আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করে ২০০৮ সালে। পরিকল্পনা ও আর্কিটেক্টচার দিকে দিয়ে ইডিইউ অনন্য। বিশ্ববিদ্যালয়টি এক যুগেরও বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক মানের সেটআপ এবং বিশ্বমানের সুবিধাসহ মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রদান করে আসছে।বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, স্কুল অব সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি, স্কুল অব লিবারেল আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্স প্রোগ্রামের অধীনে— স্নাতক পর্যায়ে বিবিএ, বিএ ইন ইংলিশ, বিএ ইন ইকনোমিক্স, বিএসসি ইন কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএসসি ইন ইলেক্ট্রিকাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএসসি ইলেক্ট্রিকাল অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ে আছে এমবিএ, মাস্টার্স ইন ইংলিশ, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি বা মাস্টার্স ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এবং মাস্টার্স অব পাবলিক পলিসি অ্যান্ড লিডারশিপ প্রোগ্রাম।


ইউনিভার্সিটির ফ্যাকাল্টিগণ দেশ-বিদেশের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রি অর্জন করে নিয়মিত গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। তাদের গবেষণা ও গবেষণার ফলাফল–লব্ধ নিবন্ধ ও আর্টিকেল জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক একাডেমিক জার্নালে ব্যাপকভাবে প্রকাশ করে এবং তাঁরা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দেন।

পিটুপি ও চট্টগ্রাম ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি’র মধ্যে সমঝোতা স্বারক স্বাক্ষরিত

করপোরেট প্রতিষ্ঠান পিটুপি’র সঙ্গে সোমবার (০৫ সেপ্টেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রাম ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি’র (সিআইইউ) একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়

নগরীর জামাল খান রোডে অবস্থিত সিআইউ’র রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে স্বাক্ষরিত হওয়া এই চুক্তির ফলে চট্টগ্রাম ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি’র ছাত্র-ছাত্রীরা পিটুপি’র সিআরএম, সেলস, ব্র্যান্ড, মার্কেটিং এবং ইঞ্জিনিয়ারিংসহ বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টে ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ পাবেন। তাদের মধ্যে যারা ভালো করবেন তারা পিটুপিতে জব করারও সুযোগ পাবেন। পিটুপি হবে তাদের জন্য ধারাবাহিকভাবে জ্ঞান অর্জনের প্রতিষ্ঠান। এছাড়া পিটুপি’র এমপ্লয়িরা সিআইইউ থেকে উচ্চতর ডিগ্রি গ্রহণ করতে পারবেন। দুই পক্ষের আলোচনার ভিত্তিতে পিটুপি’র এমপ্লয়িদের জন্য কাস্টমাইজ স্টাডি প্যাকেজ তৈরি করা হবে।

পিটুপি’র পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) জনাব মোস্তফা আশরাফুল ইসলাম আলভী ও সিআইউ’র ভাইস চ্যান্সেলর জনাব ড. মাহফুজুল হক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন পিটুপি’র চেয়ারম্যান সাদমান সাইকা সেফা, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জনাব মোহাম্মদ ফাহিম, গ্রুপ এজিএম জনাব রামেন দাস গুপ্ত, বিজনেস কনসালন্ট্যান্ট জনাব মোহাম্মদ হাসান, ম্যানেজার (মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) জনাব আমিনুল হাসান, সিআইউ’র বিজনেস স্কুলের ডীন জনাব প্রফেসর ড. সৈয়দ মনজুর কাদের ও বিজনেস স্কুলের প্রফেসর (এইচআরএম) জনাব ড. মীর মোহাম্মদ নুরুল আবসারসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য কর্মকর্তাগণ।

 

উল্লেখ্য, নির্মাণ শিল্পের সবকিছু একই ছাদের নিচে এনে ২০১৩ সালে যাত্রা শুরু করে পিটুপি। পিটুপি’র রয়েছে নিজস্ব ডিজাইন ও নিজস্ব কনস্ট্রাকশন টিম। আছে নিজস্ব রড, সিমেন্ট, ব্রিকস, রেডি মিক্সের মতো কনস্ট্রাকশন ম্যাটেরিয়াল। টাইলস, স্যানিটারি, লাইট, ফার্নিচার, হার্ডওয়্যারসের মতো- যাবতীয় ফিনিশ ম্যাটেরিয়ালসও আছে একই ছাদের নিচে। এবং ৭০+ ইঞ্জিনিয়ার-আর্টিটেক্ট নিয়ে পিটুপি এখন একটি পরিপূর্ণ রিয়াল এস্টেট প্রতিষ্ঠান। যাদের অভিজ্ঞতা ও নিষ্ঠায় পিটুপি পারছে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই প্রজেক্টের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করতে। এছাড়াও পিটুপি’র রয়েছে— পিটুপি ফার্নিচার, পিটুপি ইভেন্টস, পিটুপি ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশনস লিমিটেড, উইকন প্রপার্টিজ লিমিটেড, প্রিমিয়াম ক্লোদিং ব্র্যান্ড স্ট্রাইপ ও পিটুপি ৩৬০।

 

অন্যদিকে, বাণিজ্যিক নগরীর জামাল খান রোডে ১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় চট্টগ্রাম ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে সিআইইউ অনন্য। কারণ, এটি চট্টগ্রামে আন্তর্জাতিক সেটআপ এবং বিশ্বমানের সুবিধাসহ মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রদান করে আসছে। বর্তমানে সিআইইউতে বিজনেস স্কুল, স্কুল অব সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, স্কুল অব লিবারেল আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেস ও স্কুল অব ল’ প্রোগ্রামের অধীনে রয়েছে একাধিক বিষয়। ইউনিভার্সিটির ফ্যাকাল্টি সদস্যরা দেশ-বিদেশের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রি অর্জন করে নিয়মিত গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। তাদের গবেষণা ও গবেষণার ফলাফল–লব্ধ নিবন্ধ ও আর্টিকেল জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক একাডেমিক জার্নালে ব্যাপকভাবে প্রকাশ করে এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দেন। অ্যালপার ডগার (এডি) সায়েন্টিফিক ইনডেক্স র্যাংকিং-২০২২ এ সিআইইউ -এর ০৯ জন শিক্ষক স্থান পেয়েছেন।

How Interior Designers can add value to your renovation?

Interior design is the practice of making a building’s interior more aesthetically pleasing. The artwork is intended to enlarge the appearance of the space in your home. enhancing the visual appeal of the space. The majority of individuals believe they can save money by performing renovations themselves without an interior designer’s assistance. Hiring interior designers might cost you money, but in the long term, these experts may spare you a significant amount of suffering and expense.

Interior designers offer planning assistance and guidance on particular areas. They are crucial in the implementation of materials and the purchase of goods. Here are a few ways interior designers can boost the value of your project.

 

Cost-Effective 

Making errors during renovations is prevented by working with a qualified interior designer. The expense of fixing these mistakes would be quite high. Designers will aid in your product selection and research. These individuals are authorities in this area. You may choose the items based on your budget by working with a designer. These experts assist you in getting the most value for your money.

 

Professional Direction

 

Designers are skilled at capturing your needs precisely. They use drawings and other illustrations to direct contractors as a result. These professionals can provide you with a qualified assessment of your present home scenario. Designers can also assist you in selecting the appropriate furnishings of your aesthetic.

 

Stunning results

 

Interior designers possess significant opinions about the overall renovations excellence. These experts ensure that every step is carried out according to plan by guiding you throughout the complete procedure. Making sure you adhere to your set budget. Designers will assist you to avoid wasting money, regardless of the cost of employing them. They advise you on the best goods to buy. Because of the designers’ expert assessment, homeowners may be guaranteed to achieve beautiful outcomes.

 

Problem Solving

Interior designer’s role may vary from project to project depending on the needs of the client and the type of commercial space that is designed. Interior designers are highly skilled in problem solving. For example, they can design a functional floor plan or layout that increases efficiency or productivity. Designers can create a warm welcoming storefront that attracts and invites customers. Design experts also know what products and materials are the best and most durable to accommodate the required use.

 

Better Resources

Owners of homes have less industry expertise than interior designers. They are associated with trustworthy individuals and have expertise engaging on a wide range of projects. Given their expertise, designers will have go-to goods which are certain to be dependable and of a high standard. Additionally, interior designers are knowledgeable about the real materials to use. They help you stop spending money on unnecessary expenditures.

 

If you are among those who wish to renovate their homes, make them appear very stylish, P2P 360 is the best choice to realize that dream of yours. Do contact us to assist you in remodeling and bringing uniqueness to your property.

 

TOP 10 CONSTRUCTION COMPANY IN BANGLADESH

Building a construction project from beginning to a final product is trusted with a construction company. To build an impeccable infrastructure, you should entrust the project with the very best construction company

in the country. There are multiple construction companies who are in the race for gaining the title of ‘Best Construction Company In Bangladesh’.  Here is the list of top 10 construction companies in Bangladesh.

Abdul Monem Limited (AML)

Founded in 1956, Abdul Monem Ltd. is a reputable construction company that is self-sufficient in terms of manpower, equipment, and finance. Since then, it has successfully completed challenging  projects like Shahjalal International Airport (Dhaka) and Osmani International Airport (Sylhet) respectively, Padma Multipurpose Bridge project, Metro Rail project, Airport Flyover etc.

P2P- Plan to Perfection

P2P’s business concept is one of its kinds in Bangladesh. The idea of hassle free one-stop construction, interior solutions with the materials support has placed P2P in a unique position in the marketplace. Being comparatively new in the field, P2P has built innumerable projects across the country and gained a popularity for its integrity in management, inhouse modern equipment, fast construction, skilled team and on time handover.

Taher Brothers Ltd.

Taher Brothers Ltd. is well-known as a construction management firm in Bangladesh who started their operation in 1967. Since then they have completed projects of national importance to carry out the infrastructural development of the country as well as significant private projects.

Naif Engineering & builders Ltd.

With a superbly talented, qualified, and engineering staff, one of the country’s first independent construction companies with a digital and technology foundation is Naif Engineering and Builders Ltd. They are always prepared to use their knowledge and expertise to build a high-quality project.

Bangladesh Engineering and Construction Corporation Ltd (BECC)

Bangladesh Engineering and Construction Corporation Ltd. was founded with the intention of assisting the nation’s expanding infrastructure requirements. The BECC Team seized the opportunity with their excellent engineering and construction consultancy in the industry and anticipated future growth prospects in the power, telecom, railway, and water resources divisions, oil & gas, and infrastructures.

Toma Group Ltd

Toma group famously started their journey in 1996 and since then they are providing valuable services to the clients. They have been entrusted with various projects by the government of Bangladesh. They have built numerous roads,highways, bridges and flyovers along with residential and commercial buildings. 

Concord Group

Concord Group was established in 1973. For almost 50 years, Concord group has completed a wide range of projects including the British High Commission, Jibon Bima Bhobon, Airport VVIP terminal, Main Passenger Terminal Building and so on and so forth.

Pubali Construction Company Limited (PCCL)

Pubali Construction Company Limited (PCCL) was founded in 1974 by a group of young entrepreneurs. Pubali is specialized in civil and building, road & bridges construction, environmental redemption & maintenance projects i.e. earthworks, excavation, site infrastructure, sewers, drainage schemes, environmental improvements, steel framed structured toll operations and maintenance. They are known for their impressive international clientele.

Spectra Engineers Ltd. (SEL)

Spectra Engineers Ltd. (SEL) is a part of Spectra Group and their clientele includes Bangladesh Army, Bangladesh Navy, Bangladesh Water Development Board etc. Being consistent in the direction of the group’s vision and maintaining dedication and transparency in all of the services are two of the main strategies of their group.

Monico Ltd.

In 1985, Monico Limited was founded. Since its beginning, the company has offered high-quality services in a number of Bangladeshi industries. Due to its sincere, trustworthy, and high-quality work on roads and bridges, regulatory structures, land development, multi-story residential & industrial buildings, irrigation projects, and flood control projects, it has now attained a high position in the construction industry and an enviable reputation.

 

Construction consultant in Bangladesh brings a wave of change – P2P

A construction management consultant firm deals with different dimensions of work related to building a perfect infrastructure. A construction consultant may be responsible for various aspects of construction, including structural design, analysis, project management, construction management, contracts, surveying, etc.

However, have you ever thought of an all-in-one construction consulting service? P2P-Plan to Perfection is one of a kind when it comes to construction consultancy in Bangladesh. It is the first ever construction consultancy firm in Bangladesh to introduce a one-stop solution for construction and building materials.

What P2P offers

The whole business concept is based on the idea of hassle free one-stop construction consultant management along with the interior solutions and the materials support. When a client comes with an expectation of building their dream project, the vision is to provide a complete solution of faultless architectural design with the promise of fastest construction and quality building materials. With the finest and most talented bunch of architects, P2P ensures impeccable interior solution as well with the support of furniture and home decor items. It is truly the very best construction consultancy firm in Bangladesh.

How P2P functions

Construction project management consultancy aims for the ultimate satisfaction from the client. When a client reaches out, the appointed consultant guides him through the overall procedure. Chosen from the very best, the engineering consultant then provides a design that suits the client’s imagination. Later on, upon agreement, we take care of the approval of concerned authority to digital surveying, providing a seamless BOQ to providing the faultless material. Throughout the whole journey, a passionate team of engineers, architects and concerned professionals will guide the client to perfection.

A new wave in construction industry

Building a house of your own is a lifelong cherished dream. However, the process of building a house can be a daunting process for most people, as there are multiple stages to overcome to get to the final product. Design, approval authority, survey, building materials, contract with the builders and a lot more stages come one after one. While it can be possible for the residents of Bangladesh, it is nearly impossible for the NRBs. Without constant supervision, it is unthinkable to complete a housing project.

P2P introduces the one-stop solution for a complete structure. From designing to complete supervision, it leads the project to ultimate perfection. ‘Everything under one roof’ is one of a kind idea in the construction consultancy of Bangladesh. It is a new wave of change in the construction industry.